১. ওয়েস্টার্ন গ্রিন মাম্বা।।
এরা ওয়েস্ট আফ্রিকার গ্রিন মাম্বা বা হ্যালোয়েলস গ্রিন মাম্বা নামেও পরিচি লাভ করে.। এটি লম্বা, পাতলা এবং উচ্চ বিষাক্ত সমপরন একটি সাপ। পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘন বনাঞ্চলে এদের দেখা যায়। মানুষের সঙ্গে এই সাপের খুব একটা দেখা হয় না বলে চলে । তবে একবার দেখা হলে আর রেহাই নেই বলে চলে । এই সাপ যাকে একবার কামড় দিয়েছে তার মৃত্যু একেবারেই নিশ্চিত।
২. ওয়েস্টার্ন ব্রাউন স্নেক||
এ সাপটি সুডোনাজা নুচালিস বা গোয়ার্দার নামেও পরিচিত রয়েছে । দ্রুতগতির ও খুবই বিষাক্ত এই সাপ বাস করে অস্ট্রেলিয়ায় মহাদেশে। এই সাপের কামড়ে ফলে মৃত্যু নিশ্চিত বলা যায় ।
৩. ব্লাক মাম্বা (Black Mamba)।।।
আফ্রিকার আতংক নামে পরিচিত এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলো মধ্যে ৫ম। এরা আক্রমনের জন্য খুবই কুখ্যাত বলা যায়।
এরা হল আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ এবং সাধারণ মানুষ এদের থেকে যথেষ্ট সম্মানের সাথে দূরে থাকে। এটি শুধু প্রচণ্ড বিষাক্তই নয় এর কামড় থেকে শিকারের বাঁচার সম্ভাবনা নেই| এটি ভূমিতে বসবাসকারী সকল সাপ থেকে দ্রুত গতি ময় এবং ঘন্টায় ১৬ থেকে ২০ কি.মি. যেতে পারে। এর বিভিন্ন প্রজাতিও খামারবাড়ি থেকে শুরু করে গভীর বন পর্যন্ত ছড়িযে ছিটিয়ে বাস করে থাকে । এ প্রজাতির সাপগুলো প্রায় ৪.5 মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে তাকে ।
৪. ইন্ডিয়ান কিং কোবরা (King kobra)
এরা ওয়েস্ট আফ্রিকার গ্রিন মাম্বা বা হ্যালোয়েলস গ্রিন মাম্বা নামেও পরিচি লাভ করে.। এটি লম্বা, পাতলা এবং উচ্চ বিষাক্ত সমপরন একটি সাপ। পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘন বনাঞ্চলে এদের দেখা যায়। মানুষের সঙ্গে এই সাপের খুব একটা দেখা হয় না বলে চলে । তবে একবার দেখা হলে আর রেহাই নেই বলে চলে । এই সাপ যাকে একবার কামড় দিয়েছে তার মৃত্যু একেবারেই নিশ্চিত।
২. ওয়েস্টার্ন ব্রাউন স্নেক||
এ সাপটি সুডোনাজা নুচালিস বা গোয়ার্দার নামেও পরিচিত রয়েছে । দ্রুতগতির ও খুবই বিষাক্ত এই সাপ বাস করে অস্ট্রেলিয়ায় মহাদেশে। এই সাপের কামড়ে ফলে মৃত্যু নিশ্চিত বলা যায় ।
৩. ব্লাক মাম্বা (Black Mamba)।।।
আফ্রিকার আতংক নামে পরিচিত এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলো মধ্যে ৫ম। এরা আক্রমনের জন্য খুবই কুখ্যাত বলা যায়।
এরা হল আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ এবং সাধারণ মানুষ এদের থেকে যথেষ্ট সম্মানের সাথে দূরে থাকে। এটি শুধু প্রচণ্ড বিষাক্তই নয় এর কামড় থেকে শিকারের বাঁচার সম্ভাবনা নেই| এটি ভূমিতে বসবাসকারী সকল সাপ থেকে দ্রুত গতি ময় এবং ঘন্টায় ১৬ থেকে ২০ কি.মি. যেতে পারে। এর বিভিন্ন প্রজাতিও খামারবাড়ি থেকে শুরু করে গভীর বন পর্যন্ত ছড়িযে ছিটিয়ে বাস করে থাকে । এ প্রজাতির সাপগুলো প্রায় ৪.5 মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে তাকে ।
৪. ইন্ডিয়ান কিং কোবরা (King kobra)
ভূমিতে বসবাসকারী গুলোর মধ্যে এরা ৪র্থ বিষাক্ততম সাপ হল ইন্ডিয়ান কোবরা। ফিলিফাইন কোবরার পর এরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত । এর সাধারনত ৩.৭ মিটার থেকে ৫.৪ মিটার লম্বা হতে পারে । এর পৃথিবীর বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় হলেও কিন্তু এরা মানুষকে তুলনামুলক কমই কামড়ায়। এ সাপ সাধারণত ছোবলের ভয়ে অন্য বিষাক্ত সাপগুলোকে আক্রমণ করে না। তবে অবিষাক্ত সাপই এদের অন্যতম প্রধান খাদ্যতালিকায় রয়েছে।
এর বেশি ক্ষুধার্ত হলে বিষাক্ত সাপকেও এমনকি নিজের প্রজাতির সাপকেও হজম করে ফেলে । এরা জংলি প্রজাতির ও সাপের খাদক হিসেবে পরিচিত। এরা ছোবলের সময় যেকোন সাপ থেকে বেশি বিষ নিক্ষেপ করে থাকে । স্ত্রী কিং কোবরা এর ডিমের চারপাশে বাসা তৈরি করে। এর বাসার কাছাকাছি কিছু এলে এটি অস্বাভাবিক আক্রমনাত্মক আচরণ করে তাকে । কিং কোবরা খুবই গভীর জঙ্গলের সাপ।
৫. ভাইপারস।।।।
ভাইপারস মূলত সাপের একটি জাতের নাম। এই জাতের অনেক ধরনের সাপ থাকে । সারা বিশ্বেই ভাইপারসদের দেখা পাওয়া যায়। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়ার ভারত, চীন এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এদের অনেক বেশি দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত রেগে যায় এবং প্র্রধানত রাতের বেলা শিকারে বের হয়েথাকে। এরা খুব দ্রুত আক্রমণ করতে পারে । ভাইপারসে কামড়ালে প্রচণ্ড ব্যথা ও ভমিকা হয়। পরে শ্বাসকষ্টের সাথে প্যারালাইসিস দেখা দেয় এবং হৃদস্পন্দন আস্তে আস্তে কমে যায় যার ফল মৃততু। এই সাপে কামড়ালে শরীরের উপর থেকেই বোঝা যায় যে রক্ত জমাট বেধে যাওয়া । বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ও রক্ত করনের ফলে মারা যায়। যদি দ্রুত চিকিৎসা দেয়া যায় তাহলেও ৩/৪ সপ্তাহ নাগাদ প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
ভাইপারস মূলত সাপের একটি জাতের নাম। এই জাতের অনেক ধরনের সাপ থাকে । সারা বিশ্বেই ভাইপারসদের দেখা পাওয়া যায়। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়ার ভারত, চীন এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এদের অনেক বেশি দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত রেগে যায় এবং প্র্রধানত রাতের বেলা শিকারে বের হয়েথাকে। এরা খুব দ্রুত আক্রমণ করতে পারে । ভাইপারসে কামড়ালে প্রচণ্ড ব্যথা ও ভমিকা হয়। পরে শ্বাসকষ্টের সাথে প্যারালাইসিস দেখা দেয় এবং হৃদস্পন্দন আস্তে আস্তে কমে যায় যার ফল মৃততু। এই সাপে কামড়ালে শরীরের উপর থেকেই বোঝা যায় যে রক্ত জমাট বেধে যাওয়া । বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ও রক্ত করনের ফলে মারা যায়। যদি দ্রুত চিকিৎসা দেয়া যায় তাহলেও ৩/৪ সপ্তাহ নাগাদ প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
No comments:
Post a Comment