পৃথিবীতে ভূত বলে আদৌ কোন কিছু আছে নাকি সে নিয়ে বিতর্কের কিনতু শেষ নেই । তবে বিজ্ঞান ভুতের অস্তিত্বকে স্বীকার একেবারে করে না । কিন্তু তবুও মানুষ ভূত কে ভয় পায়, কেউ কেউ তো নিজ চোখে ভূত দেখেছে বলেও দাবিও করে আচ্ছে । পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে গেলে ভূতদের দেখা মেলে বলে শোনতে পাওয়া যায় ! তেমনি কয়েকটি জায়গার বর্ননা করাহচ্ছে আজকের লেখায় ।
চাঙ্গি বীচ, সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বীচ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি জায়গা । ‘সোক চিং’ যুদ্ধ সংঘটিত হবার সময় জাপানিরা নিজেদের বিরোধী ভেবে অনেক অনেক নিরীহ চীনা নাগরিককে হত্যা করে তারপর তাদেরকে এখানে মাটিচাপা দেয় আর সেই থেকে এই জায়গাটি পরে নাকি হয়ে ওঠে ভূতুড়ে । এখানে রাত হওয়া মাত্র শুরু হয় ভূতুড়ে সব কাজ কারবার । মনে হবে দূর থেকে কিছু মানুষ কান্না করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে আসতেছে । অনেক পর্যটক কিছু না জেনে এখানে রাত্রে বেলা ঘুরতে আসে আর ফেরার সময় নিয়ে যায় কিছু অদ্ভুত অভিজ্ঞতা । এখন পর্যন্ত প্রায় হাজার বেশি মানুষ এমন কান্নাকাটি শোনার কথা স্বীকার করেছেন । আর স্থানীয়ও রা কেউ এখানে রাতের বেলা ভুল করেও কখোনো আসে না ।
স্ক্রিমিং টানেল, নায়াগ্রা ফলসঃ কুখ্যাত জায়গা গুলো মধ্যে অন্যতম একটি জায়গা এটি । এখানকার মানুষেরা বলে আপনি যদি এই টানেলের ভেতরে একটি ম্যাচের কাঠি দিয়ে আগুন জ্বালান তবে সেটি আগুনের গোলা টানেলে চলে যাবে আর আপনি একটি ছোট্ট মেয়ের চীৎকার দেবার আওয়াজ শুনতে পাবেন যা খুবই ভয়ানক অয়াজ । এখানকার বাসিন্দারা সব সময় সেখানে যেতে মানা করে থাকে ।
ভাঙ্গার দুর্গ, ইন্ডিয়াঃ এটি ইন্ডিয়ার রাজস্থানের পাশে অবস্থিত একটি জায়গা । এখানকার মানুষের মুখে শোনা যায় এই জায়গাটির ওপর নাকি অনেক অভিশাপ রয়েছে । কোন এক পুরনো ঋষি এই জায়গারটির ওপর অভিশাপ দিয়েছিল যে যারা এখানে মারা যাবে তাদের আত্মা সারা জীবন এইখানে বন্দী হয়ে থাকবে । সব চেয়ে আশ্চর্যও জনক ব্যাপার হচ্ছে এখানকার কোন বাড়ির মধ্যে ছাদ নেই আর সবগুলো বাড়ির ছাদ তৈরি করার সময় নাকি সেগুলা নাকি হঠাতই ভেঙ্গে পড়ে যায় । শোনা যায় সন্ধ্যার পড়ে এই দূর্গে যারা গিয়েছে তারা আজ পর্যন্ত ফিরে আসেনি ! এখনকার সরকার পর্যটকদের সন্ধ্যার পর সেখানে যেতে পুরোপুরি নিষেধ করে দিয়েছেন।
মন্টে ক্রিস্টো, অস্ট্রেলিয়াঃ এই বাড়ির মালিক মিসেস ক্রাওলি তার স্বামীর মৃত্যুর পরবর্তী ২৩ বছরের মধ্যে মাত্র ২ বার বাড়ির বাইরে বের হয়েছিল । এবং তার মৃত্যুর পর আজও নাকি তাকে এই বাড়িতে প্রায় ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় । এই বাড়ির ভেতর থেকে যারা ঘুরে এসেছে তাদের মুখ থেকে এর সত্যতা মেলে এখনও । তারা বলে বাড়ির ভেতরে গেলে মনে হয় কে যেন আয়নার সামনে দাড়িয়ে আছে আবার হুট করে কোথায় জেন মিলিয়ে যায়। তারা আরও বলেন যে যখন তারা ক্রাওলির ঘরে প্রবেশ করে তখন প্রত্যেকে রূদ্ধশ্বাস পরিস্থিতির ভেতরে ছিলেন এবং তাদের মনে হচ্ছিলো যেন তাদের সারা গায়ে কেমন রক্তবর্ণের আভা দেখা যার । কিন্তু পরবর্তীতে যখন তারা ঐ বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে তখন নাকি আবার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায় ।
ডোমিনিকান হিল, ফিলিপাই সবাই বলে এখানে নাকি যুদ্ধের সময় যারা আহত হতো তাদের চিকিৎসা দেয়া হতো এখানে । আর চিকিৎসারত অবস্থায় যারা মারা যেত তাদের এখানেই কবর দেয়া হতো প্রায় । পরবর্তীতে জায়গাটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়য়েিছল। এখানকার মানুষেরা বলে রাত হলে এখান থেকে নাকি অনেক অদ্ভুত রকমের সব শব্দ পাওয়া যায় । কখনো নাকি গুলির শব্দ, কখনো মানুষের বাঁচার জন্য আর্তনাদ ইত্যাদি এসব । ভয়ে এখানে কেউ আসে না। আর যারা টুরিস্ট আসে তারা দূর থেখে দেখেই চলে যায় ।
(সূত্রে উকিপিয়া)
মন্টে ক্রিস্টো, অস্ট্রেলিয়াঃ এই বাড়ির মালিক মিসেস ক্রাওলি তার স্বামীর মৃত্যুর পরবর্তী ২৩ বছরের মধ্যে মাত্র ২ বার বাড়ির বাইরে বের হয়েছিল । এবং তার মৃত্যুর পর আজও নাকি তাকে এই বাড়িতে প্রায় ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় । এই বাড়ির ভেতর থেকে যারা ঘুরে এসেছে তাদের মুখ থেকে এর সত্যতা মেলে এখনও । তারা বলে বাড়ির ভেতরে গেলে মনে হয় কে যেন আয়নার সামনে দাড়িয়ে আছে আবার হুট করে কোথায় জেন মিলিয়ে যায়। তারা আরও বলেন যে যখন তারা ক্রাওলির ঘরে প্রবেশ করে তখন প্রত্যেকে রূদ্ধশ্বাস পরিস্থিতির ভেতরে ছিলেন এবং তাদের মনে হচ্ছিলো যেন তাদের সারা গায়ে কেমন রক্তবর্ণের আভা দেখা যার । কিন্তু পরবর্তীতে যখন তারা ঐ বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে তখন নাকি আবার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায় ।
ডোমিনিকান হিল, ফিলিপাই সবাই বলে এখানে নাকি যুদ্ধের সময় যারা আহত হতো তাদের চিকিৎসা দেয়া হতো এখানে । আর চিকিৎসারত অবস্থায় যারা মারা যেত তাদের এখানেই কবর দেয়া হতো প্রায় । পরবর্তীতে জায়গাটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়য়েিছল। এখানকার মানুষেরা বলে রাত হলে এখান থেকে নাকি অনেক অদ্ভুত রকমের সব শব্দ পাওয়া যায় । কখনো নাকি গুলির শব্দ, কখনো মানুষের বাঁচার জন্য আর্তনাদ ইত্যাদি এসব । ভয়ে এখানে কেউ আসে না। আর যারা টুরিস্ট আসে তারা দূর থেখে দেখেই চলে যায় ।
(সূত্রে উকিপিয়া)
No comments:
Post a Comment